* অন্দরজুড়ে ছড়িয়ে–ছিটিয়ে থাকা টেবিল, শেলফ, টিভি ক্যাবিনেটের ওপর নানা আকারের ফুলদানিতে রংবেরংয়ের কৃত্রিম ফুল সাজিয়ে রাখা যেতে পারে। অথবা কালারফুল শোপিস বা ডেকর আইটেম সাজানো যায়। এতেও ঘরের রং-বৈচিত্র্য বাড়বে।
* দেয়ালের রং পরিবর্তন করা না গেলে এর পরিবর্তে ঝোলানো যেতে পারে রঙিন ফোটোফ্রেম। বাজারে মনের মতো ফোটোফ্রেম না পাওয়া গেলে ইন্টারনেট থেকে পছন্দের ছবি ডাউনলোড করে মাপমতো প্রিন্ট করিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এতে খরচও কম হবে।
* অনেকের ঘরে বইয়ের বড় আলমারি বা তাক থাকে। তাঁরা চাইলে যেকোনো একটি তাকের কিছু বই নানা উজ্জ্বল রঙের মলাটে মুড়ে রাখতে পারেন। বইগুলো এমনভাবে সাজাতে হবে যেন, রঙিন মলাট দেখা যায়। এ ছাড়া বইয়ের সঙ্গে রঙিন পেপার ওয়েট, কলমদানি বা কলমও রাখা যেতে পারে।
* শোয়ার ঘরের শ্যান্ডেলিয়র হতে পারে রঙিন কাচের। এ ছাড়া ল্যাম্পশেড বা এর আলোও হতে পারে রঙিন।
* ঘরের পুরোনো কিচেন ক্যাবিনেট, কাঠের চেয়ার, টেবিল, আলমারির তাকেও নতুন করে রং করা যেতে পারে।
* বাথরুমে আয়নায় রঙিন ফ্রেম বসানো যেতে পারে। এ ছাড়া বাথরুম অ্যাকসেসরিজ, যেমন: সাবানদানি, লিকুইড সোপ ডিসপেনসার বা ব্রাশ হোল্ডারও রঙিন হতে পারে
* বাড়ির ছাদে বা বারান্দায় বাগান থাকলে রঙিন টব হতে পারে সবচেয়ে ভালো অনুষঙ্গ। কিছু টব চাইলে বসার ঘরেও সাজিয়ে রাখা যেতে পারে। ব্যালকনিতে পাশাপাশি অনেক রঙিন টব সাজিয়ে ছোট বসার ব্যবস্থা করতে পারলে চায়ের আড্ডা আরও জমজমাট হবে।
* রং নির্বাচনের সময় হলুদ, কমলা, নীল, সবুজ, গোলাপি, লাল ইত্যাদি নির্বাচন করা যেতে পারে। এগুলো ঘর উজ্জ্বল দেখাতে সবচেয়ে কার্যকর।
0 coment rios: